বাংলাদেশে সফররত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধি দলের সাথে গণ-অধিকার পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিকালে গণ-অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, আলরাজি কমপ্লেক্সে দেড় ঘন্টাব্যাপী এই বৈঠক হয়। গণ-অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁনের নেতৃত্বে ১২ সদস্যোর প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশগ্রহণ করে।
যারা হামলায় জড়িত, সেই সেনা ও পুলিশ সদস্যদের অবিলম্বে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। নুর ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। তার ওপর এই হামলা ছিলো আসলে ‘জুলাই বিপ্লব’ নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র।
শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে নগরীর চৌহাট্টা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে সাধারণ ছাত্রদের ব্যানারে জড়ো হন বাংলাদেশ নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস), বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন নেতাকর্মীরা।
গণ-অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, আমাদের সুযোগ ছিল, আমরা যদি সুবিধাবাদী রাজনীতি করতাম, তাহলে শেখ হাসিনার কেবিনেটে সবচেয়ে ভালো মন্ত্রী হতাম, শত কোটি টাকার মালিক হতাম। কিন্তু আমরা আপস করিনি। আমরা মুখে যা বলেছি, অন্তরেও তা ধারণ করেছি।